অনলাইনে অনুবাদ সেবা দিচ্ছে ট্রান্সলেশন বাংলাদেশ
- - নিউজ -
- ডেস্ক --
- 22 January, 2025
দেশের বাইরের কোনো ভিসা আবেদন কিংবা দাপ্তরিক কাজের ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার কোনো ডকুমেন্ট সাবমিশন করা যায় না। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনুমোদিত কোনো অনুবাদ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ডকুমেন্টটি ইংরেজিতে অনুবাদ করে জমা দিতে হয়। তবে অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা হাতে গোনা হওয়ায় আবেদনকারীদের পড়তে হয় অনেক ধরণের ঝক্কি-ঝামেলায়।
অনুবাদের কাজটিকে একদম সহজ করার জন্য অনলাইনেই অনুবাদ সেবা দিচ্ছে ট্রান্সলেশন বাংলাদেশ। সরকার অনুমোদিত এই প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনেই যেকোনো ডকুমেন্ট গ্রহণ করে সেটির অনুবাদ এবং সরকারি নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে নোটারিকৃত ডকুমেন্ট গ্রাহককে সরবরাহ করছে।
মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যেই অনুবাদ সেবা দিয়ে ইতোমধ্যে অনলাইনে সাড়া ফেলেছে ট্রান্সলেশন বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা আল মামুন হৃদয় জানান, “আমি একজন নিয়মিত ভ্রমণকারী। বিদেশি ভিসা আবেদনের সময় পড়তে হওয়া ঝক্কি থেকে অনলাইন ভিত্তিক এই সেবাটির আইডিয়া আসে। এরপর আমরা ট্রান্সলেশন বাংলাদেশ নামে প্ল্যাটফর্মটি প্রতিষ্ঠা করি। ইতোমধ্যে আমরা একাধিক নোটারি পাবলিকের সঙ্গে কাজ করছি এবং দ্রুততম সময়ে আমাদের গ্রাহকদের অনুবাদিত ডকুমেন্ট সরবরাহ করছি। অনলাইনে তাৎক্ষণিক ডিজিটাল সার্টিফাইড কপি প্রদানের পাশাপাশি আমরা কুরিয়ারের মাধ্যমেও মূল ডকুমেন্ট সরবরাহ করছি।”
ঘরে বসেই Translation.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বর্তমানে অনুবাদ সেবা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। খরচ সম্পর্কে আল মামুন হৃদয় আরও জানান, “আমরা একটি বৃহৎ প্ল্যাটফর্ম এবং এখানে একাধিক নোটারি পাবলিক যুক্ত রয়েছে। সাধারণ অনুবাদ কেন্দ্রের চেয়ে আমাদের খরচ বেশ কম। অল্প টাকায়ই গ্রাহকরা দ্রুততম সময়ে আমাদের অনুবাদ সেবা নিতে পারছেন।”
অন্যান্য অনুবাদ প্রতিষ্ঠানের চেয়ে আপনাদের বিশেষত্ব কী? এই প্রশ্নের জবাবে হৃদয় বলেন, “আমাদের গ্রাহকসেবা। আমরা গ্রাহকের সময়ের মূল্য বুঝে খুব অল্প সময়ে সেবা প্রদান করি। ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া খুবই দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করতে হয় এবং নির্ভুল হওয়াটাও জরুরি। আমরা এটি নিশ্চিত করি যেন আমাদের ভুলের কারণে কখনো গ্রাহকের ভিসা রিফিউজড না হয়। আমরা একদম নির্ভুল অনুবাদ প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”